প্রথম বসন্ত

আজ  শনিবার ১৪ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১৭ই জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি ,৩১শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ 

আজ  শনিবার ১৪ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১৭ই জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি ,৩১শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ 

Click Here

বাংলাদেশ

প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফর: গুরুত্ব পাবে দক্ষ কর্মী পাঠানো ও বিনিয়োগ

প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফর: গুরুত্ব পাবে দক্ষ কর্মী পাঠানো ও বিনিয়োগ

বাংলাদেশ, বিশ্ব
প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফর। বাংলাদেশের উন্নয়নের বর্তমান গতিপথে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বৈদেশিক বিনিয়োগের গুরুত্ব অপরিসীম। এই ধারাবাহিকতায় প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক জাপান সফর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই সফরের মূল আলোচ্য বিষয় ছিলো—দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি এবং জাপানি বিনিয়োগ আকর্ষণ। প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফর: গুরুত্ব পাবে দক্ষ কর্মী পাঠানো ও বিনিয়োগ প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফর: গুরুত্ব পাবে দক্ষ কর্মী পাঠানো ও বিনিয়োগ। জাপান দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন সহযোগী দেশ। অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রযুক্তি স্থানান্তর এবং মানবসম্পদ উন্নয়নে জাপানের অবদান চোখে পড়ার মতো। প্রধান উপদেষ্টার এই সফরটি ছিলো কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক—দুই দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ। এই সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের দক্ষ শ্রমিকরা নতুন এক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনের স...
আরেকটা এক-এগারোর বন্দোবস্ত করার পাঁয়তারা চলছে

আরেকটা এক-এগারোর বন্দোবস্ত করার পাঁয়তারা চলছে

জাতীয়, বাংলাদেশ
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি, যা সাধারণত "এক-এগারো" নামে পরিচিত, একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। সেই সময়ে সেনাবাহিনী-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। আজ, প্রায় দুই দশক পর, আবারও "আরেকটা এক-এগারোর বন্দোবস্ত" নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। আরেকটা এক-এগারোর বন্দোবস্ত করার পাঁয়তারা চলছে ২০০৭ সালের এক-এগারো ছিল একটি রাজনৈতিক সংকটের ফলাফল, যেখানে সেনাবাহিনী-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করে। এই সময়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান চালানো হয় এবং অনেক রাজনৈতিক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ঘটনা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হয়ে রয়েছে। বর্তমান প্রেক্ষাপট: কেন আবার এক-এগারোর আলোচনা? আরেকটা এক-এগারোর বন্দোবস্ত করার পাঁয়তারা চলছে। বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশে কিছ...
আ.লীগ আগের মতোই শান্তিতে বসবাস করছে, এটা আসিফ নজরুল সাহেবের ব্যর্থতা

আ.লীগ আগের মতোই শান্তিতে বসবাস করছে, এটা আসিফ নজরুল সাহেবের ব্যর্থতা

বাংলাদেশ
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে, আওয়ামী লীগের (আ.লীগ) নেতাকর্মীদের শান্তিপূর্ণ অবস্থান এবং এর পেছনে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের ভূমিকা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ সম্প্রতি এক সমাবেশে বলেন, "আ.লীগ আগের মতোই শান্তিতে বসবাস করছে, এটা আসিফ নজরুল সাহেবের ব্যর্থতা" । এই মন্তব্য রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আ.লীগ আগের মতোই শান্তিতে বসবাস করছে, এটা আসিফ নজরুল সাহেবের ব্যর্থতা আ.লীগের বর্তমান অবস্থান আওয়ামী লীগ দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক মঞ্চে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে অবস্থান করছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষ করে ৫ আগস্টের পর, তাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে। তবুও, তারা আগের মতোই শান্তিতে বসবাস করছে, যা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ...
“ইসলামী ব্যাংকের এমডি মুনিরুল মওলার বাধ্যতামূলক ছুটি: ব্যাংকিং খাতে প্রভাব ও বিশ্লেষণ”

“ইসলামী ব্যাংকের এমডি মুনিরুল মওলার বাধ্যতামূলক ছুটি: ব্যাংকিং খাতে প্রভাব ও বিশ্লেষণ”

জাতীয়, বাংলাদেশ
"ইসলামী ব্যাংকের এমডি মুনিরুল মওলার বাধ্যতামূলক ছুটি: ব্যাংকিং খাতে প্রভাব ও বিশ্লেষণ" ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত ব্যাংকিং খাতে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই পদক্ষেপের পেছনের কারণ, এর প্রভাব এবং সামগ্রিক বিশ্লেষণ নিম্নে উপস্থাপন করা হলো। "ইসলামী ব্যাংকের এমডি মুনিরুল মওলার বাধ্যতামূলক ছুটি: ব্যাংকিং খাতে প্রভাব ও বিশ্লেষণ" পদক্ষেপের পেছনের কারণ: মুনিরুল মওলার বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগ হলো তিনি এস আলম গ্রুপকে অনৈতিকভাবে ঋণ প্রদান করেছেন, যা ব্যাংকের আর্থিক স্থিতিশীলতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তারা ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রায় ৯০,০০০ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করেছে, যা বিভিন্ন শেল কোম্পানি ও অজ্ঞাতনামা সত্ত্বার মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছে। ​ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মুনি...
“ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি: ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচিতে বাংলাদেশের ভূমিকা”

“ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি: ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচিতে বাংলাদেশের ভূমিকা”

জাতীয়, বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বরতা "ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি: 'নো ওয়ার্ক, নো স্কুল' কর্মসূচিতে বাংলাদেশের ভূমিকা" ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ এবং গাজায় চলমান গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বব্যাপী 'নো ওয়ার্ক, নো স্কুল' কর্মসূচির আহ্বান জানানো হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ এবং শিক্ষার্থীরা এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এই প্রবন্ধে বাংলাদেশের ভূমিকা এবং অংশগ্রহণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।​ কর্মসূচির পটভূমি গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস হামলার ফলে হাজার হাজার নিরীহ ফিলিস্তিনি নিহত ও আহত হয়েছে। এই মানবিক বিপর্যয়ের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদ জানাতে ফিলিস্তিনি যুবকরা ৭ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে 'নো ওয়ার্ক, নো স্কুল' কর্মসূচির ডাক দিয়েছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস, আদালত এবং অন্যান্য কার্যক্রম বন্ধ রেখে ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ ...
প্রথম ধাপে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার

প্রথম ধাপে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার

জাতীয়, বাংলাদেশ
প্রথম ধাপে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার মিয়ানমার সরকার সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছে যে, তারা প্রথম ধাপে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি হয়েছে। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চললেও এবার মনে হচ্ছে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে। বাংলাদেশের কক্সবাজার ও ভাসানচরে বসবাসরত লক্ষাধিক রোহিঙ্গার জন্য এটি এক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। প্রথম ধাপে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার রোহিঙ্গা সংকটের পটভূমি ২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নের ফলে লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। জাতিসংঘ এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা একে 'গণহত্যা' বলে আখ্যায়িত করে। বাংলাদেশের মানবিক সহায়তায় তারা এখানে আশ্রয় নিলেও দীর্ঘমেয়াদে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয়নি। মিয়ানমারের প্রতিশ্রুতি মিয়ানমার সরকার বলছে, তারা রোহিঙ্গাদের ফিরিয...
বিমসটেক সম্মেলনে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

বিমসটেক সম্মেলনে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

জাতীয়, বাংলাদেশ
বিমসটেক সম্মেলনে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস আগামী বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অনুষ্ঠিতব্য ষষ্ঠ BIMSTEC (Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation) সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ত্যাগ করবেন। এই সম্মেলন ২ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য, নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।​ BIMSTEC সম্মেলনের গুরুত্ব BIMSTEC একটি আন্তঃসরকারি সংস্থা, যা বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলের সাতটি দেশ—বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা এবং থাইল্যান্ডের মধ্যে বহুমাত্রিক প্রযুক্তিগত ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে। এই বছরের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য হলো "সমৃদ্ধ, স্থিতিশীল এবং উন্মুক্ত BIMSTEC"। প্রধান উপদেষ্টার কার্যক্রম...
আপনি ৫ বছর দায়িত্বে থাকুন, এটাই দেশের মানুষের চাওয়া

আপনি ৫ বছর দায়িত্বে থাকুন, এটাই দেশের মানুষের চাওয়া

জাতীয়, বাংলাদেশ
ড. ইউনূসকে ঈদগাহের মুসল্লিরা আপনি ৫ বছর দায়িত্বে থাকুন, এটাই দেশের মানুষের চাওয়া নেতৃত্ব এমন একটি গুণ, যা জাতির উন্নতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন দক্ষ নেতা দেশের ভবিষ্যত গঠনে বড় ভূমিকা রাখেন। বর্তমানে দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে একজন নির্ভরযোগ্য ও প্রজ্ঞাবান নেতা, যিনি আগামী পাঁচ বছর দেশের দায়িত্ব বহন করতে পারেন।   আপনি ৫ বছর দায়িত্বে থাকুন, এটাই দেশের মানুষের চাওয়া দেশের মানুষের প্রত্যাশা দেশের জনগণ চান একটি স্থিতিশীল ও উন্নয়নমুখী নেতৃত্ব, যা দীর্ঘমেয়াদে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারে। গত কয়েক বছরে দেশে বিভিন্ন ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে, এবং জনগণ আশা করছেন এই পরিবর্তন অব্যাহত থাকবে। উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারাবাহিকতা একজন দক্ষ নেতা যদি দীর্ঘমেয়াদে দায়িত্বে থাকেন, তাহলে: অবকাঠামো উন্নয়ন সম্ভব হবে। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত...
ঢাকার ঈদ মিছিলে হারানো ঐতিহ্য

ঢাকার ঈদ মিছিলে হারানো ঐতিহ্য

জাতীয়, বাংলাদেশ, সর্বশেষ
ঢাকার ঈদ মিছিলে হারানো ঐতিহ্য ঈদ মুসলিমদের জন্য আনন্দ ও উৎসবের দিন। তবে ঢাকায় ঈদ উদযাপনের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী অংশ ছিল ঈদ মিছিল, যা কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় এই মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক জুড়ে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে মুসল্লিরা ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতেন এবং ইসলামী ঐতিহ্যকে তুলে ধরতেন। কিন্তু বর্তমানে এই চিত্র অনেকটাই ম্লান। কেন এই পরিবর্তন? ঢাকার ঈদ মিছিলের সেই হারানো ঐতিহ্য ফিরে পাওয়া সম্ভব কি না, সেটিই এই লেখায় বিশদভাবে আলোচনা করা হলো। ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঈদ মিছিলের ইতিহাস ঢাকার ঈদ মিছিলে হারানো ঐতিহ্য। এটি মূলত ইসলামের বিজয় ও ভ্রাতৃত্ববোধ প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম ছিল। বিশেষ করে পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকা, যেমন চকবাজার, ইসলামপুর, লালবাগ থেকে বিশাল শোভাযাত্রা বের হতো। মুসল্লিরা তাকবির ধ্বনির মাধ্যমে আল্লাহর প্রশংসা করতেন এবং রাস্তার দুপাশের মানুষদের শুভেচ্ছা জানাত...
কদরের রাতে মসজিদে-মসজিদে মুসল্লিদের ভিড়

কদরের রাতে মসজিদে-মসজিদে মুসল্লিদের ভিড়

জাতীয়, বাংলাদেশ
কদরের রাতে মসজিদে-মসজিদে মুসল্লিদের ভিড় ​পবিত্র শবে কদর, যা 'লাইলাতুল কদর' নামেও পরিচিত, ইসলাম ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত। এই মহিমান্বিত রজনীতে মুসলমানরা বিশ্বাস করেন যে, মহান আল্লাহ তাআলা মানবজাতির জন্য অসীম রহমত ও ক্ষমার দরজা খুলে দেন। এই রাতের ফজিলত লাভের আশায় বিশ্বের মুসলমানরা গভীর ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল হন।​ কদরের রাতে মসজিদে-মসজিদে মুসল্লিদের ভিড়। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের মসজিদগুলোতে শবে কদরের রাতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে এশার আজানের পর থেকেই মুসল্লিদের ঢল নামে। মুসল্লিরা সারারাত নফল নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত, জিকির ও দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের চেষ্টা করেন। শেষ রাতে বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়, যেখানে অতীতের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা এবং ভবিষ্যৎ জীবনের কল্যাণ কামনা করা হয়। শবে কদরের রাতে রাজধানীর বিভিন্...