মাস্ক বাধ্যতামূলক চট্টগ্রাম বিমানবন্দর
২০২৫ সালের ৮ জুন থেকে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বর্তমান বিশ্বজুড়ে COVID‑19 সংক্রমণের পুনরায় বৃদ্ধি লক্ষ্য করে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইমিগ্রেশনে স্বাস্থ্য স্ক্রিনিং সেটআপ, থার্মাল স্ক্যানার ইনস্টলেশন ও মাস্ক বাধ্যতামূলক বলে ঘোষণা দিয়ে জনসাধারণ ও বিমানের যাত্রীরা সচেতন হতে আহ্বান জানানো হয়েছে বিমানবন্দরের স্বাস্থ্য বিভাগের মুখপাত্র মো. ইব্রাহিম খলিল জানান, এটি আন্তর্জাতিক আগমন-প্রস্থ অঞ্চলে রোগ ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধের একটি পদক্ষেপ । এই প্রবন্ধে আমরা এসব ব্যবস্থা, এর প্রয়োজনীয়তা, প্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এবং ভবিষ্যৎ প্রভাব নিয়ে বিশদ আলোচনায় যাব।
শাহ আমানত বিমানবন্দরে কড়াকড়ি : ইমিগ্রেশনে স্ক্রিনিং, মাস্ক বাধ্যতামূলক
প্রবাসী ও ভারতসহ আশেপাশের দেশগুলোতে নতুন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হওয়ায় সংক্রমণ বৃদ্ধি ।
WHO ও DGHS–এর নতুন নির্দেশনা যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করা।
বিমান ভ্রমণ হল ভাইরাস বিস্তারের প্রথম স্থান – তাই বিমানবন্দরগুলোতে প্রিকশন বাড়ানো জরুরি।
বাংলাদেশে আপাতত করোনা নিয়ন্ত্রণে হলেও প্রতিরোধের অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক প্রবেশপথগুলোতে সর্তকতা অত্যাবশ্যক ।
ইমিগ্রেশনের প্রবেশদ্বারে তিনটি হেল্থ স্ক্রিনিং ইউনিট স্থাপন, যা ডি.জি.এইচ.এসের নির্দেশে করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ
স্ক্রিনিং ইউনিটে নন‑টাচ থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে প্রতিটি বিমাগত যাত্রী চেক করা হচ্ছে।
টার্মিনালের সংবেদনশীল জোনে মাস্ক পাওয়া যাচ্ছে, অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য কর্মীরা ব্যবহার করেন ।
যাত্রী ও স্টাফদের মাস্ক-ওয়্যার নিশ্চিত করতে প্রচারনা চালানো হচ্ছে ।
টার্মিনালে PA ঘোষণা ও ফ্লায়ার বিতরণ।
দেহ তাপমাত্রা ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
যাত্রী অনেকেই নিয়ম মেনে চলছেন। কেউ কেউ কিছুটা প্রতিবাদও করছেন “গরম ও অস্বস্তি” নিয়ে তবে অধিকাংশ সচেতন ।
স্বাস্থ্যকর্মীদের মন্তব্য: “এতে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে।”
WHO ও DGHS–এর সহানুভূতি ঘোষণা করেছেন।
ডি.জি.এইচ.এস-এর তত্ত্বাবধায়নে “সময়োপযোগী ও যৌক্তিক পদক্ষেপ” বলে প্রখ্যাত ।
একাংশ মনে করছেন, প্রবেশপথে শুধুমাত্র স্ক্রিনিং পর্যাপ্ত নয় – RT‑PCR বাধ্যতামূলক করা উচিত।
DGHS নির্দেশনায় এসব স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নেওয়া বাধ্যতামূলক। বিমানবন্দরগুলোতে CAAB–এর পাশাপাশি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওপর নির্ভরতা বাড়ানো হয়েছে।
কিন্তু স্বাস্থ্যজনিত সংশয়জনিত কারণে যাত্রীদের অতিরিক্ত প্রক্রিয়ায় বাধ্য করা যাবে না।
বিমানপর্যটনে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে স্থানীয় জনগোষ্ঠীও সচেতন হচ্ছে।
এই অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে অন্য এয়ারপোর্টেও প্রয়োগযোগ্য।
-
-
-
যাত্রী অধিকার সংরক্ষিত; অনুমতি ছাড়াই স্ক্রিনিং বন্ধ না করা যাবে।
-
RT‑PCR রিপোর্ট, কোয়ারান্টিন কেন্দ্র ও ট্রেজাজিং সিস্টেম চালু করা হতে পারে।
-
-
বিমান ভ্রমণ হল ভাইরাস বিস্তারের প্রথম স্থান – তাই বিমানবন্দরগুলোতে প্রিকশন বাড়ানো জরুরি।
বাংলাদেশে আপাতত করোনা নিয়ন্ত্রণে হলেও প্রতিরোধের অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক প্রবেশপথগুলোতে সর্তকতা অত্যাবশ্যক
ইমিগ্রেশনের প্রবেশদ্বারে তিনটি হেল্থ স্ক্রিনিং ইউনিট স্থাপন, যা ডি.জি.এইচ.এসের নির্দেশে করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ স্ক্রিনিং ইউনিটে নন‑টাচ থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে প্রতিটি বিমাগত যাত্রী চেক করা হচ্ছে
টার্মিনালের সংবেদনশীল জোনে মাস্ক পাওয়া যাচ্ছে, অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য কর্মীরা ব্যবহার করেন ।
যাত্রী ও স্টাফদের মাস্ক-ওয়্যার নিশ্চিত করতে প্রচারনা চালানো হচ্ছে ।
টার্মিনালে PA ঘোষণা ও ফ্লায়ার বিতরণ।দেহ তাপমাত্রা ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
যাত্রী অনেকেই নিয়ম মেনে চলছেন। কেউ কেউ কিছুটা প্রতিবাদও করছেন “গরম ও অস্বস্তি” নিয়ে তবে অধিকাংশ সচেতন ।স্বাস্থ্যকর্মীদের মন্তব্য: “এতে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে।”
WHO ও DGHS–এর সহানুভূতি ঘোষণা করেছেন।ডি.জি.এইচ.এস-এর তত্ত্বাবধায়নে “সময়োপযোগী ও যৌক্তিক পদক্ষেপ” বলে প্রখ্যাত ।
একাংশ মনে করছেন, প্রবেশপথে শুধুমাত্র স্ক্রিনিং পর্যাপ্ত নয় – RT‑PCR বাধ্যতামূলক করা উচিত।
DGHS নির্দেশনায় এসব স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নেওয়া বাধ্যতামূলক। বিমানবন্দরগুলোতে CAAB–এর পাশাপাশি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওপর নির্ভরতা বাড়ানো হয়েছে
যাত্রী অধিকার সংরক্ষিত; অনুমতি ছাড়াই স্ক্রিনিং বন্ধ না করা যাবে।কিন্তু স্বাস্থ্যজনিত সংশয়জনিত কারণে যাত্রীদের অতিরিক্ত প্রক্রিয়ায় বাধ্য করা যাবে না।
শাহ আমানত বিমানবন্দরে কড়াকড়ি : ইমিগ্রেশনে স্ক্রিনিং, মাস্ক বাধ্যতামূলক। বিমানপর্যটনে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে স্থানীয় জনগোষ্ঠীও সচেতন হচ্ছে।এই অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে অন্য এয়ারপোর্টেও প্রয়োগযোগ্য।
প্রাথমিক প্রস্তুতি ও অবকাঠামোর উন্নতি – যা অন্য স্বাস্থ্য সংকটেও কাজে লাগবে।
সীমান্ত সুরক্ষা ও জনস্বাস্থ্য নীতিতে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মানের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
শাহ আমানত বিমানবন্দরে স্বাস্থ্য স্ক্রিনিং এবং মাস্ক বাধ্যতামূলক করা একটি সুচিন্তিত পদক্ষেপ। এটি শুধু COVID‑19 এর পুনরুদ্ধার প্রতিরোধ নয়, ভবিষ্যতে যে কোনও আকারের স্বাস্থ্য সংকট মোকাবেলাতেও সহায়ক। বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ ও স্বাস্থ্য বিভাগকে ধন্যবাদ, এবং যাত্রীদের সচেতন ও সহযোগী আচরণ এই পদক্ষেপকে সাফল্যময় করেছে।