প্রথম বসন্ত

আজ  শনিবার ১৪ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১৭ই জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি ,৩১শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ 

আজ  শনিবার ১৪ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১৭ই জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি ,৩১শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ 

Click Here

সেনাবাহিনী জুলাই আন্দোলনে আহতদের পাশে থাকবে : সেনাপ্রধান

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন যে, সেনাবাহিনী সবসময় জুলাই আন্দোলনে আহতদের পাশে থাকবে। তিনি আহতদের মনোবল না হারানোর পরামর্শ দিয়েছেন এবং তাদের পুনর্বাসনে সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন।

২৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে সেনামালঞ্চে জুলাই আন্দোলনে আহতদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান এই বক্তব্য প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে তিনি আহতদের খোঁজখবর নেন এবং সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে তাদের হাতে ঈদ উপহার তুলে দেন।

সেনাপ্রধান জানান, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত ৪,২০০ জন আহতকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে, যা এখনও চলমান। আহতদের আর্থিক সহায়তা প্রদানে সেনাবাহিনী কাজ করছে এবং বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও প্রতিষ্ঠানও তাদের সহায়তায় এগিয়ে এসেছে।

সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগ আহতদের মানসিক ও শারীরিক পুনর্বাসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এটি তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে সহায়তা করবে এবং সমাজে তাদের সম্মান ও মর্যাদা নিশ্চিত করবে।

এ ধরনের সহায়তা কার্যক্রম সমাজের অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের জন্য উদাহরণস্বরূপ। আহতদের প্রতি সহানুভূতি ও সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে আমরা একটি মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে পারি।

সেনাবাহিনীর এই পদক্ষেপ আহতদের জীবনে নতুন আশার সঞ্চার করবে এবং তাদের মনোবল বৃদ্ধি করবে। এটি তাদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে এবং সমাজে তাদের পুনঃস্থাপনে সহায়তা করবে।

আহতদের প্রতি এই সহানুভূতিশীল মনোভাব সমাজের সকল স্তরে ছড়িয়ে পড়া উচিত। এটি আমাদের সমাজকে আরও মানবিক ও সহানুভূতিশীল করে তুলবে।

সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগ আমাদের সকলের জন্য একটি উদাহরণ। আমাদের উচিত তাদের এই মহতী উদ্যোগকে সমর্থন করা এবং আহতদের পাশে দাঁড়ানো।

আসুন, আমরা সবাই মিলে আহতদের পুনর্বাসনে সহায়তা করি এবং তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে সহায়তা করি।

এটি আমাদের সমাজকে আরও শক্তিশালী ও সংহত করবে এবং আমাদের মানবিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখবে।

সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। আহতদের প্রতি তাদের এই সহানুভূতিশীল মনোভাব আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা।

আসুন, আমরা সবাই মিলে আহতদের পাশে দাঁড়াই এবং তাদের পুনর্বাসনে সহায়তা করি।

এটি আমাদের সমাজকে আরও মানবিক ও সহানুভূতিশীল করে তুলবে।

আহতদের প্রতি আমাদের এই সহানুভূতিশীল মনোভাব সমাজের সকল স্তরে ছড়িয়ে পড়ুক।

এটি আমাদের সমাজকে আরও শক্তিশালী ও সংহত করবে।

সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। আহতদের প্রতি তাদের এই সহানুভূতিশীল মনোভাব আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা।

আসুন, আমরা সবাই মিলে আহতদের পাশে দাঁড়াই এবং তাদের পুনর্বাসনে সহায়তা করি।

এটি আমাদের সমাজকে আরও মানবিক ও সহানুভূতিশীল করে তুলবে।

আহতদের প্রতি আমাদের এই সহানুভূতিশীল মনোভাব সমাজের সকল স্তরে ছড়িয়ে পড়ুক।

এটি আমাদের সমাজকে আরও শক্তিশালী ও সংহত করবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *